বিশ্ব খাদ্য দিবস ? বিশ্ব খাদ্য দিবস কবে

বিশ্ব খাদ্য দিবস


বিশ্ব খাদ্য দিবস: মানুষের কিংবা প্রাণীকুল সকলেরই বেঁচে থাকার অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপাদান হচ্ছে খাদ্য।  খাতুনের পৃথিবীতে নানা ধরনের প্রশ্ন জেগে থাকে কিংবা খাদ্য সম্পর্কিত নানা প্রশ্ন অনেকেরই জেগে থাকে  খাদ্য নিয়ে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি প্রশ্ন হল বিশ্ব খাদ্য দিবস কবে এবং বিশ্ব খাদ্য দিবস কত তারিখ সকলের জানা খুবই জরুরী এছারাও বিশ্ব খাদ্য সংস্থার সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরা হলো। 


 বিশ্ব খাদ্য দিবস

 দিবস বলতে নির্দিষ্ট একটি দিনকে বোঝানো হয়ে থাকে পৃথিবীতে বিভিন্ন দিবস পালিত হয়ে আসছে এর মধ্যে কিছু দিবস হয়েছে যা সারা পৃথিবীব্যাপী একযোগে একদিনে পালন করা হয় আবার কিছু দিবস রয়েছে যেগুলো অঞ্চলভেদে দেশ ভেদে ভিন্ন ভিন্ন সময় পালন করা হয়ে থাকে।  বিশ্ব দিবস বলতে বলা হয়ে থাকে সারা পৃথিবীতে যে দিবসগুলো একত্রে পালন করা হয়ে থাকে সারা পৃথিবীতে পালিত হওয়া দিবস গুলোর মধ্যে  বিশ্ব খাদ্য দিবস অন্যতম।

biomanix সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন


একটি দেশের নাগরিকগণের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে খাদ্য অন্যতম। তাই গত কয়েক দশকে পৃথিবীর আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চাষযোগ্য জমি সংরক্ষণ, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, কৃত্রিম বনায়ন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পৃথিবীর সবগুলো উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশ, বৃহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যস্ত হয়ে আছে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। পৃথিবী জুড়ে গ্লোবাল ওয়ার্মিং এবং আরও কয়েকটি বিষয়ের পাশাপাশি খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এখন সব চাইতে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যের মধ্যে একটি।


খাদ্য নিরাপত্তা বলতে খাদ্যের লভ্যতা এবং মানুষের খাদ্য ব্যবহারের অধিকারকে বোঝায়। কোন বাসস্থানকে তখনই “খাদ্য নিরাপদ ” বলে মনে করা হয়, যখন এর বাসিন্দারা ক্ষুধার্ত অবস্থায় বসবাস করেন না কিংবা খাদ্যাভাবে উপবাসের কোনও আশঙ্কা করেন না। বিশ্ব খাদ্য সম্মেলন (১৯৯৬) অনুযায়ী “খাদ্য নিরাপত্তা তখনই আছে বলে মনে করা হয় যখন সকল নাগরিকের সব সময়ের জন্যে যথেষ্ট পরিমাণে, নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য প্রাপ্তির প্রত্যক্ষ ও অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা থাকে যা তাঁদের সক্রিয় ও সুস্থ জীবন নিশ্চিতকরণের জন্যে সঠিক পরিমাণ খাদ্যের চাহিদা পূরণ করে।

biomanix সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন


বিশ্ব খাদ্য দিবস কবে


বিশ্ব খাদ্য দিবস কবে

প্রতিবছরই সারা পৃথিবীতে বিশ্ব খাদ্য দিবস পালন করা হয় তাকে ইংরেজি মাসের ১৬ অক্টোবর  বিশ্ব খাদ্য দিবস হিসেবে পালিত হয়। আন্তর্জাতিক ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন এর  20 তম সবাই এই দিনটিকে বিশ্বব্যাপী খাদ্য দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।


বিশ্ব খাদ্য দিবস কত তারিখ

1979 সালে বিশ্ব খাদ্য সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত এক সাধারণ সভায় হাঙ্গেরির তৎকালীন খাদ্য ও কৃষি মন্ত্রীর এই দিনটি বিশ্বব্যাপী উদযাপনের প্রস্তাব উত্থাপন করেন।  পরবর্তীতে 1981 সাল থেকেই বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিষ্ঠার দিন 16 অক্টোবর দারিদ্র্য ক্ষুধা নিভৃতের সচেতনমূলক শিক্ষাক্রম 150 টিরও বেশি দেশে দিবসটি পালিত হয় আসছে।

👉 পুরুষের  লিঙ্গ  মোটা করা বড়  করার  আধুনিক  ঔষধ।


বিশ্ব খাদ্য সংস্থার সদর দপ্তর কোথায়

বিশ্ব খাদ্য সংস্থার সদর দপ্তর অবস্থিত ইতালির রোম শহরে।  সারা পৃথিবীর প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সারা পৃথিবীব্যাপী খাদ্য উৎপাদন সরবরাহ ও মজুদের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থার সদর দপ্তর অবস্থিত ইউরোপের ইতালির রোমে।


বিশ্ব খাদ্য সংস্থার সদর দপ্তর কোথায়



আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস

আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস এই দিবসটি পালিত হয় প্রতিবছর ১৬ অক্টোবর তারিখে, যদিও সারা পৃথিবীতে একটি দিবস পালনের মাধ্যমে সারা পৃথিবীর অবহেলিত নিপীড়িত জনগোষ্ঠির খাদ্যের নিশ্চয়তা তৈরি করা সম্ভব নয়।  পৃথিবীতে অনেক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর রয়েছেন যারা এই দিবসটি দিকে তাকিয়ে থাকেন এ দিবসে হয়ত তাদের কথা ভেবে কোন নতুন সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। 


 উন্নত দেশগুলোতে যেমন খাদ্যের চাহিদা ব্যাপক তিনি তাদের খাদ্যের চাহিদা বিভিন্ন ভাবে পূরণ হয়ে যায় কিন্তু অবহেলিত মানুষ গুলো জেনো ভরসা উঠে বিশ্ব খাদ্য সংস্থা বিশ্ব খাদ্য দিবস।  আমাদেরকে অজ্ঞতার এই দৃষ্টিকোণ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে কেননা সারা পৃথিবীর সকল মানুষের খাদ্য বাসস্থান চিকিৎসা নিশ্চয়তা করা সকলের নৈতিক এবং মানবিক দায়িত্ব। 


 বাংলাদেশের সরকারের উচিত কোন দেশের প্রতি না তাকিয়ে প্রান্তিক মানুষ গুলোর চাহিদা পূরণের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাওয়া এতে যেমন একটি দেশের দারিদ্রতা কমে যাবে তেমনি কমে যাবে সারা পৃথিবীর মানুষের প্রতিদিনের খাদ্য দিবস


 ঐতিহাসিকভাবে বাংলাদেশে কখনো খাদ্য ঘাটতি ছিলো না। নীল চাষ গচিয়ে দেয়ায় ব্রিটিশ আমলে এ ভূখন্ডে খাদ্য ঘাটতি শুরু হয়। যা দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে বিগত সরকারগুলোর আমলেও বহাল ছিলো। 


সাম্প্রতিক কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের উন্নয়নের সাফল্য তুলে ধরে তিনি বলেন, এসব ক্ষেত্রে আমরা আরো অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারতাম। কিন্তু দেশি বিদেশি ষড়যন্ত্রের কারণে আমাদের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা বারবার বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। দেশে মাছ ২শ টাকা কেজির নিচে নেই, পোল্ট্রি মুরগীর কেজি ১৩০-১৪০ টাকা। আমরা বিদেশে পোল্ট্রির মাংস রফতানির প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে এক্ষেত্রে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, কেউ যাতে সীসা ঢুকাতে না পারে। 

👉👉 জোকের তেল ব্যবহার করে লিঙ্গ মোটা করুন মাত্র 250 টাকা দিয়ে।


গবাদি পশুর উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশের গ্রামে এমন কোনো বাড়ি পাবেন না, যেখানে একটিও গরু পাওয়া যাবে না। একসময় গ্রামে গোয়াল ঘর উঠে গিয়েছিলো। এখন নতুন করে আবারো গোয়াল ঘর ফিরে এসেছে। এসময় হঠাৎ করে দুধে সীসা আছে বলে প্রচার করা হলো। ধ্বস নামলো দুধের বাজারে। কৃষকের মাথায় হাত এবং খামারিরা পথে বসে গেলো। আমরা এগিয়ে যেতে চাইলেও আন্তর্জাতিক ও দেশীয় ষড়যন্ত্র আমাদেরকে টেনে ধরার চেষ্টা করছে। 


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন