Gynaecosid এর কাজ কি


Gynaecosid এর কাজ কি



 Gynaecosid এর কাজ কি


সম্মানিত পাঠক গন সালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভালো  আছেন। আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো Gynaecosid  সম্পর্কে।Gynaecosid এর কাজ কি?নরমেন্স ট্যাবলেট এর কাজ?পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ?মাসিক না হলে ঔষধ?মেয়েদের মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট?আয়রন ট্যাবলেট কেন খায়?মাসিক হওয়ার দোয়া?মাসিক হওয়ার প্রাকৃতিক উপায়?আয়রন ট্যাবলেট খেলে কি মাসিক হয়? ইত্যাদি সম্পর্কে তো চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।


অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com


(Gynaset 5 MG Tablet) অস্বাভাবিক যান্ত্রিক রক্তপাত কে চিকিত্সা করার জন্য ব্যবহৃত প্রোগস্টিনের সিন্থেটিক ফর্ম। এবং মহিলাদের মধ্যে মাসিক রোগ হরমোন একটি ভারসাম্যহীন কারণে সৃষ্ট । এটি অবাঞ্ছিত গর্ভাবস্থাকে প্রতিরোধ করার জন্য জন্মনিয়ন্ত্রণ হিসাবেও ব্যবহৃত হয়। এটি প্রায় আট সপ্তাহের জন্য গর্ভনিরোধক উপলব্ধ করা হয় । 


নোরিহিস্টেরোনে সাধারণত নোরিহিস্টেরোনে প্রক্রিয়া বন্ধ করে কাজ করে। এটি একটি গরুর ডিমটিকে সংযুক্ত করার সম্ভাবনা কম করার জন্য গর্তের আস্তরণের পরিবর্তনও করে। এটি একটি ইনজেকশন হিসাবে পাওয়া যায়। এটা স্বল্পমেয়াদী গর্ভনিরোধের একটি সুবিধাজনক এবং কার্যকর ফর্ম।


গায়নাসেট ৫ এম জি ট্যাবলেট (Gynaset 5 MG Tablet) কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন ব্রণ, অনিয়মিত মাসিক রক্তপাত, আতঙ্কবাদ, বৃদ্ধি ওজন, ত্বকের প্রতিক্রিয়া, আতঙ্ক অনুভব করতে পারে, বমি বমি ভাব এবং ভয়েস পরিবর্তন। এই ঔষধ গ্রহণের কারণে আপনি যদি মনে করেন যে অন্য কোনো উপসর্গগুলি উপসর্গ করেন তবে পরামর্শের জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।



ঔষধ শুরু করার আগে আপনি যদি আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে থাকেন তবে নিশ্চিত করুন:


আপনি ইতিমধ্যে গর্ভবতী হতে পারেন বলে মনে করেন। করুন

কোনও লিভার সমস্যার বা আপনার ধমনীর সাথে সমস্যা আছে। করুন

ডিম্বকোষের বুকে, বা অস্বাভাবিক যোনি রক্তাক্ততা আছে। করুন


সিস্টেমিক লুপাস erythematous বা porphyria আছে ..

এর সময় আপনার ত্বকে গুরুতর খিটখিটে বা জন্ডিস বিকশিত হয়েছে। গর্ভাবস্থা ।

স্তন ক্যান্সার হয়েছে। করুন


কখনও একটি ঔষধে এলার্জি প্রতিক্রিয়া আছে। করুন

অন্য কোন ঔষধ বা ভেষজ প্রস্তুতি নিন।


আপনি একটি স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার দ্বারা ইনজেকশন দেওয়া হবে । এটি সাধারণত আপনার মাসিক সময়ের প্রথম ১-৫ দিন সময় দেওয়া হয় । গায়নাসেট ৫ এম জি ট্যাবলেট (Gynaset 5 MG Tablet) আপনার নিতম্বের পেশীতে ধীরে ধীরে ইনজেক্ট করা হয় । তারপর ধীরে ধীরে আপনার রক্ত ​​প্রবাহ মধ্যে মুক্ত হয় । এই ঔষধটির প্রভাবটি দেখানোর সময়কালটি এক ব্যক্তির থেকে অন্যের মধ্যে পরিবর্তিত হয় । এটা শরীরের যৌন হরমোনের উদ্দেশ্যে ব্যবহার এবং মাত্রার উপর নির্ভর করে।


নরমেন্স ট্যাবলেট এর কাজ


নরমেন্স প্রজেস্টজেন গ্রুপ এর একটি ট্যাবলেট যা , শরীরের ন্যাচারাল হরমোন প্রজেস্টেরন এর উপরে কাজ করে থাকে। ১। এ্যবনরমাল / খুব বেশি মাত্রায় ব্লিডিং হলে।


অনেকদিন মাসিক না হলে একটা করে নরমেন্স ট্যাবলেট তিনবার পাঁচদিন খেতে হবে।তাহলে মাসিক চালু হবে।কিন্তু এটা সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।

অনেকেরই নরমেন্স খাওয়ার পরও মাসিক হয়না।তাই এটাও সঠিকভাবে বলা সম্ভব নয় যে নরমেন্স ট্যাবলেট খাওয়ার কতক্ষণ পর মাসিক শুরু হবে।আশা করি উত্তরটা পেয়েছেন।

নরমেন্স ট্যাবলেট এর কাজ



নরমেন্স খেলেই যে গর্ভধারণ রোধ হবে এটা সিউর বলা যাচ্ছে না। তবে বেশিরভাগ সময়ই নরমেন্স খাওয়ার 2-5 দিনের মধ্যে পিরিয়ড হয়।যদি পিরিয়ড 5-7 দিনের মধ্যে না হয় তাহলে আপনি গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ্ঔষধ সেবন করুন। মাসিক অনিয়মিতর জন্য আপনি গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ্ঔষধ সেবন করুন। ডাক্তার ব্যতিত অন্য কারও সাজেষ্ট ছিড়া ঔষধ খাবেন না এতে সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা থাকে।


পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ


অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণের ঝুঁকি এড়াতে আজকাল জরুরি গর্ভনিরোধক পিল খাওয়ার একটা বেশ চল হয়েছে। অনেকে গর্ভধারণের ঝুঁকিপূর্ণ সময়ে একই মাসে এ ধরনের জরুরি গর্ভনিরোধক পিল একাধিকবার খেয়েছেন চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই। সাধারণত অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্কের ৭২ থেকে ১২০ ঘণ্টার মধ্যে এই পিল খেতে হয়।


এই পিল খেলে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু বের হয়ে জরায়ুতে আসতে দেরি হয়। এই সময়ের মধ্যে জরায়ুতে থাকা শুক্রাণুগুলো নষ্ট হয়ে যায়। ফলে ডিম্বাণু শুক্রাণুর সঙ্গে নিষিক্ত হতে পারে না। ফলে গর্ভধারণও হয় না। তবে মানবদেহ বড় বিচিত্র। অনেক সময় কিছু শুক্রাণু দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত কর্মক্ষম থাকতে পারে। তখন এই পিল খাওয়ার পরও গর্ভসঞ্চার হতে পারে। 

আরো পড়ুনঃ biomanix সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

মাসিক না হলে ঔষধ


ঔষধ সেবন অথবা কোন কৃত্রিম উপায়ে মাসিক ঘটানো বা বন্ধ করা কোন স্থায়ী সমাধান হয় না । তবে যদি একেবারেই কোন উপায় না থাকলে, তাহলে আপনি মাসিক হওয়ার বিশেষ ঔষুধ গ্রহণ করতে পারেন। মাসিক নিয়মিত হওয়ার জন্য ( Renata Limited) কোম্পানির নাম প্রচলিত একটি মেডিসিন নাম হলো Normens।

আরো কিনুনঃ জানালার পর্দা কালো কালার গোল ফুল
আরো কিনুনঃ জানালার পর্দা লাল কালার গোল ফুল

মেয়েদের মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট


আসলে মাসিক  হলো সম্পূর্ণরূপে একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া, যাতে মানুষের কোন হাত নেই । ঔষধ সেবন অথবা কোন কৃত্রিম উপায়ে মাসিক ঘটানো বা বন্ধ করা কোন  স্থায়ী  সমাধান হয় না । তবে যদি  একেবারেই কোন উপায় না থাকলে, তাহলে  আপনি মাসিক হওয়ার বিশেষ ঔষুধ গ্রহণ করতে পারেন।


 Renata Limited) কোম্পানির নাম প্রচলিত একটি মেডিসিন নাম হলো Normens। 5MG এই ট্যাবলেটগুলো আমাদের শরীরের ন্যাচারাল হরমোনের ওপর কাজ করে থাকে এবং যাদের মাসিকের সমস্যা আছে তাদের অনিয়মিত মাসিক থেকে মুক্তি করে দেয় ।

মেয়েদের মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট

 আরো পরুনঃ অপু বিশ্বাসের মোবাইল নাম্বার

আরো পরুনঃ লম্বা হওয়ার উপায়: মাত্র দিনে লম্বা হবেন

আয়রন ট্যাবলেট কেন খায়


আয়রন ট্যাবলেটঃ খাওয়া হয় মূলত শরীরে রক্ত স্বল্পতা কিংবা শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলেই। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শরীরে যে পরিমাণ রক্ত থাকা দরকার রক্তের পরিমাণ তার থেকে কমে গেলে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়।



মাসিক হওয়ার দোয়া


মহিলাদের মাসিক চলাকালীন দোয়া পর্যায়ের আয়াত, তসবিহ তাহলিল ও জিকির আজকার করা যায়। এ সময় পূর্ণ সুরা, দীর্ঘ আয়াতসমষ্টি বা কোরআনের তিলাওয়াত করা নিষিদ্ধ। দোয়া দরুদ জিকির তসবিহ পড়া যাবে। .

আরো পরুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনুন ৩০০ টাকা 

 আরো পড়ুনঃ যে কোন মানুষকে এক মিনিটের মধ্যে অজ্ঞান করে ফেলার ঔষধ।

মাসিক হওয়ার প্রাকৃতিক উপায়


ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার যেমন সাইট্রাস ফল, কিউইস এবং শাকসব্জী যেমন টমেটো, ব্রকলি এবং বেল মরিচকে আপনি আপনার প্রতিদিনের খাবারে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। নিচে কিছু Vitamin C জাতীয় খাবারের তালিকা দেয়া হলো যা আপনার দেরিতে মাসিক হওয়ার ঘরোয়া প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করবে।


প্রাপ্তবয়স্ক একজন কিশোরী কিংবা তরুণীর নিয়মিত ও সময়মতো পিরিয়ড বা মাসিক হওয়াটা স্বাভাবিক। তা না হয়ে মাসিক যদি অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তখন বুঝতে হবে আপনার শারীরিক কোনো সমস্যা আছে।


এ ক্ষেত্রে কোনো অসুস্থতা শরীরে ভর করেছে কিনা বা জীবনচর্চায় কোনো ক্ষতিকর অভ্যাস যুক্ত হয়েছে কিনা, তার দিকে নজর দেয়া উচিত।


অতিরিক্ত কাজের চাপ, ওজন হ্রাস, থাইয়রেড সমস্যা, মানসিক চাপ, ওভারির সমস্যা, অতিরিক্ত ব্যায়াম, হরমোন ভারসাম্যহীনতা ইত্যাদি কারণে সাধারণত মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।

মাসিক অনিয়মিত হলে নারীরা দুশ্চিন্তা শুরু করেন। এটি আরও ক্ষতি করে থাকে।


মাসিক হওয়ার প্রাকৃতিক উপায়


হঠাৎ আপনার মাসিক অনিয়মিত হয়ে পড়লে সেটিকে নিয়মিত করার উপায়ও আছে। চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে আপনি মাসিক নিয়মিত করতে পারে।


যেসব নারী নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তাদের মাসিকের সমস্যা থাকে না। নির্দিষ্ট কিছু ব্যায়াম আছে, সেগুলো করলে অনেক সময় মাসিক হয়ে যায়।


ব্যায়ামের কারণে পেশি বাঁধা পেয়ে থাকে, যার কারণে পেশি সংকোচন শুরু করে, শরীরে রক্তপ্রবাহ কমিয়ে দিয়ে থাকে। ঋতুস্রাব শেষ হওয়ার পর ব্যায়াম করলে পরবর্তী সময়ে সঠিক সময়ে মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।


 

টকজাতীয় ফল যেমন- তেঁতুল, মাল্টা, জলপাই মাসিক নিয়মিত করতে সাহায্য করে থাকে। চিনি মেশানো পানিতে তেঁতুল এক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এর পর এর সঙ্গে লবণ, চিনি ও জিরা গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। এটি দিনে দুবার পান করুন। এটি আপনার অনিয়মিত মাসিককে নিয়মিত করে দেবে।


মাসিকের চক্রকে নিয়মিত করতে আদা বেশ কার্যকর। ১ কাপ পানিতে ১/২ চা চামচ আদা কুচি দিয়ে ৫-৭ মিনিট সিদ্ধ করে পানিতে মিশিয়ে নিন। খাবার খাওয়ার পর তিনবেলা এটি পান করুন। নিয়মিত এক মাস এটি পান করুন।

তিল


তিল একটি উপকারী উপাদান। এটি আপনার অনিয়মিত মাসিককে নিয়মিত করতে সাহায্য করবে। তিলের উপাদান হরমোন উৎপাদন করে থাকে। অল্প পরিমাণের তিল ভেজে গুঁড়ো করে নিন। এর সঙ্গে এক চামচ গুড় মিশিয়ে নিন। এটি রোজ খালি পেটে এক চা চামচ করে খান। দেখবেন উপকার পাচ্ছেন।


আপেল সাইডার ভিনেগার


খাবার খাওয়ার আগে ২ টেবিল চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার পানিতে মিশিয়ে পান করুন। এটি রক্তের ইনসুলিন ও ব্লাড সুগার কমিয়ে দিয়ে থাকে, যা মাসিক নিয়মিত করে থাকে।


স্বাস্থ্যকর জীবন


যেসব নারীর মেনোপজের বয়স হয়ে এসেছে, তাদের জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন আরও বেশি জরুরি। কারণ মেনোপজের পর পরই অনেক রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে।


মনে রাখবেন একবার মাসিক দেরিতে হলে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। তবে পিরিয়ডের দিকে খেয়াল রাখুন। তিন মাস টানা পিরিয়ড না হলে, বছরে ৯ বারের কম পিরিয়ড হলে বা প্রতিবার পিরিয়ড হওয়ার মাঝে ৩৫ দিনের বেশি বিরতি থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলুন।


আয়রন ট্যাবলেট খেলে কি মাসিক হয়


 মাসিকের সঙ্গে প্রতি মাসে তাঁদের বেশ খানিকটা লৌহ হারাতে হয়, আর গর্ভাবস্থায় তো আরও বেশি। ১৯ থেকে ৫০ বছর বয়সী নারীদের প্রতিদিন প্রায় ১৮ মিলিগ্রাম আয়রন খাওয়া উচিত, আর গর্ভকালীন দরকার প্রতিদিন অন্তত ২৫ মিলিগ্রাম। তবে পুরুষদের প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ মিলিগ্রাম আয়রন গ্রহণ করলেই চলে। তাহলে জেনে নিন আয়রনের এই চাহিদা পূরণের জন্য মেয়েদের কী ধরনের খাবার নিয়মিত খেতে হবে—


* গরু-খাসির কলিজায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে। ছোট এক টুকরোতেই থাকে ৫ মিলিগ্রামের মতো। গরুর মাংসেও পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন রয়েছে (ছোট এক টুকরোতে ২-৩ মিলিগ্রাম)। তবে মনে রাখবেন, এসব খাবারে চর্বিও বেশি পরিমাণে থাকে। তাই একটু হিসাব করে না খেলে রক্তে ও শরীরে চর্বি জমবে। তাই মাসে দু-একবার খেতে পারেন।


* ডিমের কুসুমে আয়রনের পরিমাণ অনেক। প্রতিদিন একটি ডিম খাওয়া মেয়েদের জন্য ভালো।

* যাঁরা শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁরা ছোলা খেয়ে আয়রনের চাহিদা পূরণ করতে পারেন। এক কাপ রান্না বা সেদ্ধ ছোলাতে প্রায় ৫ মিলিগ্রাম আয়রন আছে। সেই সঙ্গে আছে প্রোটিন। এই রকম উচ্চ মানের আয়রন পাবেন শিমের বিচিতেও।


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন