সূর্যমুখী ফুলের বৈশিষ্ট্য
সূর্যমুখী একধরনের একবর্ষী ফুলগাছ। এটি Asteraceae পরিবারের Helianthus গণের অন্তর্গত। সূর্যমুখী ফুলের বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ:
আরো পড়ুনঃ ২
পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ
মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
* উদ্ভিদ:-- সূর্যমুখী গাছ লম্বায় ৩ মিটার (৯.৮ ফু) পর্যন্ত হতে পারে। গাছের কাণ্ড শক্ত এবং খাড়া।
* ফুল:-- সূর্যমুখী ফুলের ব্যাস ৩০ সেন্টিমিটার (১২ ইঞ্চি) পর্যন্ত হতে পারে। ফুলের পাপড়ি হলুদ রঙের এবং তারার মতো আকৃতির। ফুলের কেন্দ্রে একটি কালো রঙের কেন্দ্র থাকে।
* ফল:-- সূর্যমুখী ফুলের ফলকে বীজ বলা হয়। বীজের ব্যাস ২ সেন্টিমিটার (০.৮ ইঞ্চি) পর্যন্ত হতে পারে।
* বংশবিস্তার:-- সূর্যমুখী ফুলের বীজ থেকে বংশবিস্তার হয়।
সূর্যমুখী ফুলের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল:
* ফুলের অভিযোজন:-- সূর্যমুখী ফুলের পাপড়ি সূর্যের দিকে মুখ করে থাকে। এটি একটি অভিযোজন যা ফুলকে বেশি আলো পাওয়ার সুযোগ করে দেয়।
* বীজের পুষ্টিগুণ:- সূর্যমুখী বীজে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকে, যেমন প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন এবং খনিজ।
* অর্থনৈতিক গুরুত্বঃ– সূর্যমুখী বীজ থেকে তেল, খাবার এবং মিষ্টান্ন তৈরি করা হয়।
আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে
এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ
খ দিয়ে ছেলেদের নাম /
খ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম
সূর্যমুখী ফুল একটি সুন্দর এবং উপকারী ফুল। এটি সারা বিশ্বে জনপ্রিয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন