থার্টি ফার্স্ট নাইট ইসলাম কি বলে
ইসলামের দৃষ্টিতে থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন হারাম। কারণ, এটি একটি বিজাতীয় সংস্কৃতি। এটি খ্রিস্টানদের নববর্ষ উদযাপনের অনুকরণে করা হয়। ইসলামে নববর্ষ উদযাপনের কোনো বিধান নেই।
আরো পড়ুনঃ ২
পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
আরো পড়ুনঃ
মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
ইসলামে বছরের শুরু হয় রজব মাসের প্রথম দিন থেকে। এটিই ইসলামী নববর্ষ। তবে, মুসলমানরা সাধারণত রমজান মাসের শুরু থেকে নতুন বছরের হিসাব রাখেন।
থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনের সময় অনেকে নাচ-গান, গানবাজনা, মদপান, অশ্লীলতা ইত্যাদিতে লিপ্ত হয়। এগুলো সবই ইসলামে নিষিদ্ধ।
একজন ঈমানদার মুসলমানের উচিত ইসলামের বিধান মেনে চলতে। অন্য ধর্মের অনুকরণে কোনো কিছু করা তার জন্য বৈধ নয়।
নিম্নে কিছু হাদিস উল্লেখ করা হলো যেগুলো থেকে থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনের হারাম হওয়া প্রমাণিত হয়:
- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি কোনো জাতির অনুসরণ করল সে তাদের অন্তর্ভুক্ত।” (বুখারি, মুসলিম)
- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি এমন কোনো কাজ করল যার নির্দেশ আল্লাহ ও তাঁর রাসুল দেননি, তা বরং অপ্রত্যাশিত।” (বুখারি, মুসলিম)
- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমরা তোমাদের পূর্ববর্তী জাতিদের অনুসরণ করো না। তারা তাদের ঈদগুলোতে নাচ-গান করত।” (তিরমিযি)
সুতরাং, মুসলমানদের উচিত থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন থেকে বিরত থাকা।
থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনের কিছু ক্ষতিকর দিক হলো:
- এটি ইসলামের শিক্ষার পরিপন্থী।
- এটি অন্য ধর্মের অনুকরণের শামিল।
- এতে নাচ-গান, গানবাজনা, মদপান, অশ্লীলতা ইত্যাদির মতো হারাম কাজের আশ্রয় নেওয়া হয়।
- এতে সামাজিক অস্থিরতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে।
তাই, মুসলমানদের উচিত এইসব ক্ষতিকর দিক বিবেচনা করে থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন থেকে বিরত থাকা।
আরো পড়ুনঃ লুব্রিকেন্ট জেল কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে
এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন