সেলস টার্গেট পূরনের উপায়

সেলস টার্গেট পূরনের উপায়


সেলস টার্গেট পূরনের উপায়

আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা মার্কেটিংয়ের সেলসম্যান হিসেবে যোগ করে থাকি। মার্কেটিং সেলস এর চাকরি মানেই মাসিক একটি টার্গেট লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা। কিন্তু কোম্পানীর নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা বা টার্গেট সবসময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে কিন্তু এই ধরাছোঁয়ার বাইরের দিকে কিভাবে আয়ত্তে আনা সম্ভব। আজকে আমরা জানবো সেলস টার্গেট পূরণের উপায় সম্পর্কে ও ভালো সেলসম্যান হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যঃ


সেলস টার্গেট পূরনের উপায়

👉 মাসের প্রথম থেকেই আপনার পুরো টার্গেট ফিলাপের জন্য চেষ্টা শুরু করে দিন এজন্য আপনি যা যা করবেন।

👉 আপনি মাসে কত দিন কাজ করতে পারবেন সেটি দিয়ে পুরো টার্গেট থেকে ভাগ করে নেন।

👉 এবার প্রতিদিন যে পরিমাণ টার্গেট আপনার দরকার প্রথমদিকে তার থেকে কিছু বেশি করার চেষ্টা করুন।

👉👉 মাটি ছাড়া বাসায় ধনেপাতা চাষ করুন ১২ মাস ? শিখে নিন চাষ পদ্ধতি


👉 সবসময় প্রতিদিনের টার্গেট প্রতিদিন করার চেষ্টা করবেন পারলে কিছু বাড়ি করার চেষ্টা করবেন এতে আপনার শেষের দিকে চাপ কমে যাবে।

👉 সেলস এর চাকরির ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে মাসের 15 তারিখের পূর্বেই আপনার ৬০% পার্সেন্ট টার্গেট পূরণ করতে হবে। 

👉 কেননা মাসের শেষের দিকে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা আস্তে আস্তে কমতে থাকে তখন বেচাকেনাও কিছুটা কমে যায়। 

👉 প্রতিদিনের টার্গেট থাকে প্রতিদিনের জন্য বোঝা নয় বরং একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিলে আপনার টার্গেট করা অনায়াসেই সম্ভব। 

👉👉 ছেলে সন্তান লাভের উপায়, পুত্র সন্তান লাভের উপায় ?


👉 শেষের দিকে এসে একটি কথাই বলবো প্রতিদিনের টার্গেট প্রতিদিন পূরণ করা ব্যতীত আপনার পক্ষে মাসের টার্গেট পূরণ করা অনেক কষ্টসাধ্য হয়ে উঠবে।

👉 তথাপিও আপনি আপনার সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করার পরও প্রতিমাসে টার্গেট সম্পূর্ণ করতে পারবেন না।

👉 মনে রাখতে হবে সিলছের চাকরি মানেই প্রতিকূল পরিবেশে খুব চ্যালেঞ্জ সুতরাং এখানে মনোবল হারানো হতাশ হওয়া যাবে না।

👉 নিচের অংশে আমরা জানবো কিভাবে আপনার প্রতিদিনকার টার্গেট পূরণ করতে পারবেন প্রতিদিনকার টার্গেট পূরণ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই একজন আদর্শ সেলসম্যান হতে হবে।

ভালো সেলসম্যান হওয়ার উপায়


ভালো সেলসম্যান হওয়ার উপায়

এক. দোকানের আপডেট স্টক এবং বিদ্যমান পণ্যের সঠিক মূল্য। এই দুটি বিষয় সেলসম্যানকে জানতে হবে। ক্রেতা জানতে চাইলে যেন সাথে সাথে জবাব দিতে পারে। পণ্য মূল্য, গুণাগুণ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।

দুই. দোকানে যদি পণ্য ক্যাটাগরি ওয়াইজ সাজানো থাকলে ভালো। না থাকলে জানতে হবে কোন পণ্য কোথায়, কি পরিমাণ আছে।

👉👉 প্লাস্টিকের নকল চাল চেনার উপায়

তিন. হাসি মুখে ক্রেতার সাথে কথা বলতে হবে। ক্রেতা হয়তো আপত্তিকর কথা যেমন আপনার দোকানে দাম বেশি রাখা হয়। পণ্যের মান ভালো না। এসব বলতে পারেন। উত্তেজিত হওয়া যাবে না। ক্রেতাকে বুঝিয়ে বলতে হবে।

চার. ক্রেতার সামনে মোবাইলে কথা বলা যাবে না। মুখে চকলেট বা চুইংগাম খাওয়া যাবে না। কানে হেডফোন থাকা নিষেধ। কাস্টমারকে সর্বাধিক গুরত্ব দিতে হবে। তাকে যে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে এটা যেন কাস্টমার বুঝতে পারে।

পাঁচ. সেলসম্যানের পোশাক-পরিচ্ছেদ সুন্দর হতে হবে। নোংরা, কুচকানো শার্ট, মুখে খোঁচা খোঁচা দাড়ি থাকলে ক্রেতা আকৃষ্ট হবে না। জুতো যেন পরিষ্কার থাকে।

👉 ত্বক ফর্সাকারী ডিউ ক্রিম এখন মাত্র 350 টাকায় আজই কিনুন।

ছয়. বিক্রি করতেই হবে। সে কারণে অনেক সেলসম্যান পণ্যের অতিরিক্ত গুণাগুণ বর্ণনা করে। এটা বর্জন করতে হবে। ক্রেতার দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে নিজের বক্তব্য ডেলিভেরি করতে হবে।

সাত. কাস্টমার কি বলে মন দিয়ে শুনুন। কথার মাঝে কথা বলা অসুন্দর। যতটুকু বলা দরকার ঠিক ততটুকু বলুন। অতিরিক্ত কথা কাস্টমারকে বিরক্ত করে থাকে। পরবর্তীতে সে আপনার দোকানে আর নাও আসতে পারে।


উপরে বর্ণিত আর্টিকেলটি সম্পর্কে যদি আপনার কোনো দ্বিমত থাকে সেটি অবশ্যই আমাদেরকে অবহিত করুন আমি একজন সেলসম্যান হিসেবে উপরোক্ত বিষয়গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম আশা করি বিষয়টি বুজতে অসুবিধা হলে আমাকে লিখে জানাতে পারেন।

👉👉 যেকোন বয়সের মেয়েদেরকে সহবাসে রাজি করানোর ঔষধ।

👉👉 পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা দূর করার কার্যকরী ঔষধ

👉👉 পুরুষের লিঙ্গ মোটা করা বড় করার আধুনিক ঔষধ।

👉👉 একটানা 15 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন