প্রাণ কোম্পানির মালিক কে

প্রাণ কোম্পানির মালিক কে
প্রাণ কোম্পানির মালিক আমজাদ খান চৌধুরী

বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বহুজাতিক কোম্পানি প্রাণ, কোম্পানিটির ব্যপ্তি এখন বাংলাদেশের গন্ডি ছাড়িয়ে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।  প্রাণ কোম্পানি সম্পর্কে যদি আপনি জেনে থাকেন তাহলে আপনার মনে  প্রাণ কোম্পানির মালিক কে এই প্রশ্ন জেগেছে প্রাণ কোম্পানির মালিকের বাড়ি কোথায় এসব প্রশ্ন। 


 মূলত প্রাণ-আরএফএল একই কোম্পানির দুটি ভিন্ন নামে কোম্পানি দুটি বাংলাদেশসহ সারা পৃথিবীতে পণ্য উৎপাদন ও মার্কেটজাত করে আসছে।  বহুজাতিক এই কোম্পানিটি রয়েছে ফুড আইটেম খাবার আইটেম প্লাস্টিক জাতীয় দ্রব্য ইলেকট্রিক্যাল আইটেম কেমিক্যাল ও অটোমোবাইল পার্টস ইত্যাদি।

মোটা হওয়ার ঔষধ এর দাম কত খাওয়ার নিয়ম

প্রাণ কোম্পানির মালিক কে

আমজাদ খান চৌধুরী (১০ নভেম্বর ১৯৩৯ - ৮ জুলাই ২০১৫) ছিলেন একজন বাংলাদেশী ব্যবসায়ী, শিল্প উদ্যোক্তা এবং প্রাক্তন সেনা কর্মকর্তা। তিনি দেশের অন্যতম বৃহত্তম শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন।

জন্ম:          ১০ নভেম্বর ১৯৩৯ নাটোর বাংলাদেশ

মৃত্যু:       ৮ জুলাই ২০১৫ (বয়স ৭৫)

জাতীয়তা : বাংলাদেশি

নাগরিকত্ব: ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত) পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ

পেশা: প্রধান নির্বাহী, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ

কর্মজীবন: ১৯৮১-২০১৫

দাম্পত্য সঙ্গী: সাবিহা আমজাদ

সন্তান: আজার খান চৌধুরী, আহসান খান চৌধুরী, ডা. সেরা হক, উজমা চৌধুরী


প্রাণ কোম্পানির মালিকের নাম কি

আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৩৯ সালের ১০ নভেম্বর উত্তরবঙ্গের নাটোর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আলী কাশেম খান চৌধুরী ও মাতার নাম আমাতুর রহমান। তিনি ঢাকার নবকুমার ইন্সস্টিটিউট থেকে তার শিক্ষা জীবন শুরু করেন। পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমি ও অস্ট্রেলিয়ান স্টাফ কলেজ থেকে স্নাতক লাভ করেন।

 সিগারেটের উপকারিতা কি জেনে নেই

প্রাণ কোম্পানির মালিকের বাড়ি কোথায়

স্বনামধন্য প্রাণ আরএফএল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা মালিক সেনা কর্মকর্তা আমজাদ হোসেন খান চৌধুরী ছিলেন নাটোরের বাসিন্দা।  আমজাদ হোসেন খান ব্রিটিশ ভারত পাকিস্তান বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ছিলেন।


ব্যক্তিগত জীবন

আমজাদ খান চৌধুরী ব্যক্তিগত জীবনে সাবিহা আমজাদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।এই দম্পতির চার সন্তান রয়েছে। এর মধ্যে আহসান খান চৌধুরী প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।


মৃত্যু

তিনি ৮ জুলাই ২০১৫ বুধবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭ টা ১৫ মিনিটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনায় ডিউক মেডিকেল হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে শারীরিক অসুস্থতার জন্যে একমাস যাবৎ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের এই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন গভর্নর আতিউর রহমান, শোক প্রকাশ করেন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন