১০টি যৌন রোগের নাম লক্ষণ ও চিকিৎসা

যৌন রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা

 আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যারা যৌন রোগ হলে লজ্জা শরমের ভয়ে প্রকাশ করতে চায় না এমনকি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে লজ্জা বা সংকোচ বোধ করে থাকেন। 

কিন্তু এই লজ্জা বা সংকোচের কারণে আপনার যৌন সমস্যা আরো মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। আপনার উচিত হবে দ্রুত এর সমাধানের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া ভালো চিকিৎসা করানো। 

এবার জেনে নেই ১০টি যৌন রোগের নাম।

১) ক্ল্যামিডিয়া

যোনি এবং পুরুষাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ এই রোগের লক্ষণ। গড়ে ৫০ শতাংশ পুরুষ ও ৭০ শতাংশ মহিলাদের মধ্যে এই রোগ দেখা যায়। 


২) গনোরিয়া

সচরাচর ক্ল্যামিডিয়া এব‌ং গনোরিয়া একই সঙ্গে হয়। যোনি বা পুরুষাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ, মূত্রত্যাগ করার সময় যন্ত্রণা ইত্যাদি এই রোগের লক্ষণ। চিকিৎসা না করলে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এই রোগ।


৩) যৌনাঙ্গে হার্পিস

৮০ শতাংশ মানুষ যাঁদের যৌনাঙ্গে হার্পিস রয়েছে তাঁরা জানেন না অজান্তেই তাঁরা সঙ্গী বা সঙ্গিনীর শরীরে সংক্রামিত করেন এই ভাইরাস। যৌনাঙ্গে ছোট ছোট ফোস্কার মতো র‌‌্যাশ এই রোগের লক্ষণ।


৪) সিফিলিস

প্রাচীনকাল থেকেই এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে মানুষ।  যৌনাঙ্গ, পায়ু এবং মুখে আলসার হয়, এমনকী চোখ এবং মস্তিষ্কও আক্রান্ত হয়। যৌনরোগগুলির মধ্যে অন্যতম মারণ রোগ। তবে প্রাথমিক অবস্থায় এই রোগের লক্ষণ শরীরে চট করে ধরা পড়ে না।

আরো  খবর পরুনঃ

কোন বয়সে মেয়েদের সেক্স পাওয়ার বেশি থাকে থাকে…….

মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ এর দাম কত………..

 দীর্ঘক্ষন সহবাসের ৫ টি ঘরোয়া উপায়……….

জেনে নিন স্ত্রী সহবাসের নিষিদ্ধ সময় গুলো গুলো………..


৫) যৌনাঙ্গে আঁচিল বা ওয়ার্ট

যৌনাঙ্গ এবং পায়ুর আশেপাশে আঁচিলের মতো র‌্যাশ এক ধরনের যৌন রোগ। একত্রে একসঙ্গে অনেকগুলি আঁচিল দেখা যায়।


৬) হেপাটাইটিস বি

এই রোগটিও যৌন সংসর্গের ফলে ছড়ায়। একই ভাবে ছড়াতে পারে হেপাটাইটিস এ এবং হেপাটাইটিস সি তবে তার সংখ্যা খুবই কম। লিভার সংক্রান্ত জটিলতা, মূত্রের রং পরিবর্তন, গা বমি ভাব ইত্যাদি এই রোগের লক্ষণ


৭) এইচআইভি

এইচআইভি ভাইরাস মারণ নয় কিন্তু এই রোগের মূল লক্ষণ শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা ভেঙে পড়া। তাই এই ভাইরাস শরীরে থাকলে অন্য যে কোনও কঠিন রোগ হলে তা মারণ আকার ধারণ করে।


৮, যৌনকেশে উকুন

মাথার চুলের মতো যৌনাঙ্গের কেশেও উকুন বাসা বাঁধতে পারে এবং শারীরিক মিলনের সময়ে তা অন্যের শরীরে সংক্রামিত হয়। যৌনাঙ্গের আশপাশে চুলকানি হলে তা এই কারণে হতে পারে।


৯,  ট্রাইকোমোনিয়াসিস

যৌনাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ, যৌনক্রিয়ার সময় যৌনাঙ্গে যন্ত্রণা এবং মূত্রত্যাগের সময় যন্ত্রণা এই রোগের লক্ষণ যদিও সঠিক চিকিৎসায় দ্রুত সেরে ওঠা সম্ভব।


১০, ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস

মেয়েদেরর যোনি থেকে নিঃসরণ দুর্গন্ধ এই রোগের লক্ষণ। অন্যান্য রোগের তুলনায় এই রোগ খুব সহজেই সেরে যায়।

 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ যত জটিলই হোক না কেন - এই সমস্যায় আক্রান্ত যে কেউ যদি ধৈর্য ধরে প্রপার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করে তাহলে যাবতীয় সমস্যাবলি দূর হয়ে রোগী পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠবে এবং দেহে পুনরায় শুক্র, বল, বীর্য লাভ করবে। কারণ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শত শত বছর যাবৎ সারা বিশ্বে কোঠি কোঠি যুবকদের ক্ষেত্রে পরীক্ষিত এবং প্রমাণিত।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার  বৈশিষ্ট্য

হোমিওপ্যাথি হলো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত বিশ্বের এক নম্বর প্রাকৃতিক চিকিৎসা 

প্রপার হোমিও চিকিৎসা স্থায়ীত্ব দান করে সুদীর্ঘ করে তুলে

আরো  খবর পরুনঃ

কোন বয়সে মেয়েদের সেক্স পাওয়ার বেশি থাকে থাকে…….

মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ এর দাম কত………..

 দীর্ঘক্ষন সহবাসের ৫ টি ঘরোয়া উপায়……….

জেনে নিন স্ত্রী সহবাসের নিষিদ্ধ সময় গুলো গুলো………..


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন