গাঁদা ফুল গাছের পরিচর্যা
গাঁদা ফুল একটি শীতকালীন ফুল। তবে বর্তমানে গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালেও চাষাবাদ হয়ে থাকে। গাঁদা ফুলের বিভিন্ন জাত ও রঙ রয়েছে। সাধারণত এটি উজ্জ্বল হলুদ ও কমলা হলুদ রঙের হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ ২
পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ
মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
গাঁদা ফুল গাছের পরিচর্যার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে:
-
জমি নির্বাচন ও তৈরি: গাঁদা চাষের জন্য উঁচু, সুনিষ্কাশিত দো আঁশ ও উর্বর মাটি উপযোগী। চার পাঁচবার চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে জমি তৈরি করতে হবে। টবে বা পাত্রে চাষ করলে তিন ভাগ দো আঁশ এঁটেল বা দো আঁশ মাটির সাথে একভাগ গোবর মিশিয়ে সার মাটির মিশ্রন তৈরি করতে হবে। এই সার মাটি টবে বা পাত্রে বা পলিব্যাগে ভরতে হবে।
-
চারা তৈরি: গাঁদা ফুলের চারা তৈরি করা যায় দুইভাবে:
-
বীজ থেকে: নভেম্বরে বীজতলায় বীজ বপন করে চারা উৎপাদন করতে হয়। বীজতলা তৈরির জন্য একই মাটি ব্যবহার করতে হবে যা জমি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে। বীজতলায় প্রতি কেজি মাটিতে ১০০ গ্রাম সার প্রয়োগ করতে হবে। বীজতলায় সার মাটি মিশিয়ে ভালোভাবে চাপা দিয়ে বীজ বপন করতে হবে। বীজ বপনের পর বীজতলায় পানি দিতে হবে। বীজ গজানোর পর পাতলা করে চারা তোলাতে হবে।
-
কলম থেকে: গাঁদা গাছের শাখা ৮-১০ সেমি লম্বা করে কাটতে হবে। বীজতলায় শাখা ডালের টুকরাগুলো দু একটি পর্বসহ রোপন করতে হবে। বীজতলায় পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে। ২০-২৫ দিনের মধ্যে পাতা গজায়।
-
সেচ: গাঁদা ফুল গাছের জন্য নিয়মিত সেচ প্রয়োজন। তবে অতিরিক্ত সেচ দেওয়া যাবে না। মাটি শুকিয়ে গেলে সেচ দিতে হবে।
-
সার প্রয়োগ: গাঁদা ফুল গাছের জন্য নিয়মিত সার প্রয়োজন। সার প্রয়োগের সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন সার গাছের গোড়ায় না লাগে।
-
সারের পরিমাণ: প্রতি শতক জমিতে পঁচা গোবর, ৪০ কেজি ইউরিয়া ২ কেজি, টিএসপি ৩ কেজি এবং এমওপি ২ কেজি সার প্রয়োজন।
-
সার প্রয়োগের সময়:
-
বীজ বপনের পর: বীজ বপনের পর এক সপ্তাহ পর সার প্রয়োগ করতে হবে।
-
চারা রোপনের পর: চারা রোপনের পর এক সপ্তাহ পর সার প্রয়োগ করতে হবে।
-
ফুল ফোটার সময়: ফুল ফোটার সময় সার প্রয়োগ করতে হবে।
-
-
-
পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন: গাঁদা ফুল গাছে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় ও রোগবালাই আক্রমণ করতে পারে। পোকামাকড় ও রোগবালাই দমনের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে:
-
পোকামাকড় দমন: পোকামাকড় দমনের জন্য নিম তেল, নিম পাতা বা জৈব কীটনাশক ব্যবহার করা যেতে পারে।
-
রোগবালাই দমন: রোগবালাই দমনের জন্য ছত্রাকনাশক ব্যবহার করা যেতে পারে।
-
-
ফুল তোলা: গাঁদা ফুল গাছে ফুল ফোটার পরপরই ফুল তোলা উচিত। ফুল তোলার সময় ফুলের ডাঁট সহ তুলতে হবে।
গাঁদা ফুল গাছের সঠিক পরিচর্যা করলে দীর্ঘদিন ধরে ফুল পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে
এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ
খ দিয়ে ছেলেদের নাম /
খ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম
গাঁদা ফুল গাছের পরিচর্যা ? গাঁদা ফুল গাছের পরিচর্যা করার নিয়ম ? গাঁদা ফুল গাছের পরিচর্যার নিয়ম ? গাঁদা ফুল গাছ পরিচর্যা ? গাঁদা ফুল গাছ পরিচর্যার নিয়ম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন