কৃষ্ণপক্ষের শেষ তিথি কে কি বলে
কৃষ্ণপক্ষের শেষ তিথিকে **অমাবস্যা** বলে। কৃষ্ণপক্ষের পঞ্চদশ তিথিতে চাঁদ সূর্যের সাথে একত্রে অবস্থান করে বলে পৃথিবীর আকাশে চাঁদ দেখা যায় না। তাই এই তিথিকে "অমাবস্যা" বলে। "অমা" অর্থ "অসহায়" এবং "বস" অর্থ "থাকা"। অর্থাৎ, এই তিথিতে চাঁদ পৃথিবীর আকাশে "অসহায়"ভাবে অবস্থান করে।
আরো পড়ুনঃ ২
পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
আরো পড়ুনঃ
মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
বাংলায় কৃষ্ণপক্ষের শেষ তিথিকে "অমাবস্যা" ছাড়াও "অন্ধকার তিথি", "কৃষ্ণ অমাবস্যা", "কালি তিথি", "নিশি তিথি" ইত্যাদি নামেও ডাকা হয়।
হিন্দু ধর্মে কৃষ্ণপক্ষের শেষ তিথি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই তিথিতে বিভিন্ন ধরনের ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করা হয়। যেমন, শিবরাত্রি, দোলযাত্রা, নবরাত্রি, লক্ষ্মীপূজা, দুর্গাপূজা ইত্যাদি।
কৃষ্ণপক্ষের শেষ তিথিতে বিভিন্ন ধরনের জ্যোতিষিক ঘটনাও ঘটে থাকে। যেমন, এই তিথিতে গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান পরিবর্তিত হয়। তাই এই তিথিতে জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে বিভিন্ন ধরনের শুভ-অশুভ কাজ করা হয়।
উদাহরণস্বরূপ, হিন্দু ধর্মে অমাবস্যা তিথিতে বিভিন্ন দেবতা-দেবীর পূজা করা হয়। যেমন, শিবরাত্রি তিথিতে শিবপূজা, দোলযাত্রা তিথিতে রাধাকৃষ্ণপূজা, নবরাত্রি তিথিতে দুর্গাপূজা ইত্যাদি। এছাড়াও, অমাবস্যা তিথিতে বিভিন্ন ধরনের দান-ধ্যান, উপবাস, তপস্যা ইত্যাদি করা হয়।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, অমাবস্যা তিথিতে গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান পরিবর্তিত হয়। তাই এই তিথিতে বিভিন্ন ধরনের শুভ-অশুভ কাজ করা হয়। যেমন, অমাবস্যা তিথিতে বিয়ে, গৃহপ্রবেশ, ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করা, নতুন জিনিস কেনা ইত্যাদি শুভ বলে মনে করা হয়। আবার, অমাবস্যা তিথিতে রোগ-ব্যাধির চিকিৎসা করা, অস্ত্রোপচার করা, নতুন কাজে হাত দেওয়া ইত্যাদি অশুভ বলে মনে করা হয়।
আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে
এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
কৃষ্ণপক্ষের শেষ তিথি কে কি বলে ? কৃষ্ণপক্ষের শেষ তিথিকে কি বলে ? কৃষ্ণপক্ষের শেষ তিথিকে কি বলা হয়
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন