কেয়া ফুল গাছ
কেয়া ফুল গাছ । কেয়া ফুল একটি সুন্দর ও সুগন্ধি ফুল। এটি গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ। কেয়ার বৈজ্ঞানিক নাম Pandanus tectorius। এটি Pandanus গণের উদ্ভিদ।কেয়া গাছ লম্বায় ৩ থেকে ৪ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এ গাছের কাণ্ড গোলাকার এবং কাঁটাযুক্ত। কাণ্ড থেকে শাখা প্রশাখা বের হয়।
আরো পড়ুনঃ ২
পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
আরো পড়ুনঃ
মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
কেয়া গাছ
কেয়ার পাতা লম্বায় ৩ থেকে ৪ মিটার পর্যন্ত হয় এবং ৫ থেকে ৬ সেন্টিমিটার চওড়া হয়। অনেকটা আনারসের পাতার মতো। এই গাছের পাতা কাণ্ড থেকে সরাসরি পত্রমূল ছাড়াই বের হয়।
পাতার গোড়া কাণ্ডের সাথে জড়িয়ে থাকে।পাতার অগ্রভাগ সরু এবং মাটির দিকে অবনত থাকে। পাতার রঙ সবুজ এবং উভয় তল মসৃণ।
আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে কেয়া ফুল ফোটে। ফুলের রঙ সাদা এবং সুগন্ধযুক্ত। কেয়া ফুল থেকে সুগন্ধী তেল তৈরি করা হয় যা কেওড়া তেল নামে পরিচিত।
কেয়া গাছের বৈশিষ্ট্য
- কেয়া গাছ লম্বায় ৩ থেকে ৪ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- এ গাছের কাণ্ড গোলাকার এবং কাঁটাযুক্ত।
- কাণ্ড থেকে শাখা প্রশাখা বের হয়।
- কেয়ার পাতা লম্বায় ৩ থেকে ৪ মিটার পর্যন্ত হয় এবং ৫ থেকে ৬ সেন্টিমিটার চওড়া হয়।
- পাতা কাণ্ড থেকে সরাসরি পত্রমূল ছাড়াই বের হয়।
- পাতার গোড়া কাণ্ডের সাথে জড়িয়ে থাকে।
- পাতার অগ্রভাগ সরু এবং মাটির দিকে অবনত থাকে।
- পাতার রঙ সবুজ এবং উভয় তল মসৃণ।
কেয়া ফুলের বৈশিষ্ট্য
- আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে কেয়া ফুল ফোটে।
- ফুলের রঙ সাদা এবং সুগন্ধযুক্ত।
- কেয়া ফুল থেকে সুগন্ধী তেল তৈরি করা হয় যা কেওড়া তেল নামে পরিচিত।
কেয়া ফুলের অর্থ
- কেয়া ফুলকে সাধারণত বর্ষার ফুল বলা হয়।
- কেয়া ফুলের সুগন্ধ প্রেম, উৎসব ও আনন্দের প্রতীক।
কেয়া ফুলের ব্যবহার
- কেয়া ফুলের সুগন্ধি তেল তৈরি করা হয়।
- কেয়া ফুলের পাতা দিয়ে ওড়না, মাদুর, ছাতা, টুপি ইত্যাদি তৈরি করা হয়।
- কেয়া ফুলের ফল খাওয়া হয়।
কেয়া ফুলের বিস্তৃতি
কেয়া গাছ বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মায়ানমার, জাপান প্রভৃতি দেশে প্রচুর জন্মে।
আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে
এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন