পাওয়ার 30 ক্যাপসুল এর কাজ কি

সম্মানিত পাঠ্যক্রম আসসালামুআলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলব গুরুত্বপূর্ণ একটি ওষুধ নেই ওষুধ টার নাম হচ্ছে পাওয়ার ৩০ ক্যাপসুল।নিয়ে।  পাওয়ার 30 ক্যাপসুল এর কাজ কি? পাওয়ার 30 খাওয়ার নিয়ম? পাওয়ার 30 ট্যাবলেট?  পাওয়ার 30 এর দাম? সাসটেন ৩০ এর কাজ কি? পাওয়ার প্লাস ট্যাবলেট?Frodex কি কাজ করে? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই। মেয়েদের গুপ্ত স্থান মেয়েদের পু -শি  ক্রয় করার জন্য ক্লিক করুন - এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

কার্যকারিতা : শারীরিক দূর্বলতা, স্নায়ুবিক দূর্বলতা, যৌন দূর্বলতা, কামশক্তিহীনতা ও অঙ্গ শৈথিল্য প্রশমক এবং দ্রুত স্খলন রোধক। সেবন বিধি : ১ – ২ টি ক্যাপসুল দৈনিক উষ্ণ দুধ সহ অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। আলো থেকে দুরে, ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে এবং শিশুদের নাগালের বাহিরে রাখুন। মেয়েদের ব্রা কালেকশন মাত্র ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন  - এখনই ব্রা কিনুন

এটি একটি অনটাইম টেবলেট যা সহবাসের ১ঘন্টা পুর্বে দুধ অতবা পানি দিয়ে খেলে সহবাসের সময় ৩-৪ গুন পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়,  লিঙ্গ ও ভালো করে উত্থিত হয়।

তবে এসকল ঔষধ সেবনে রয়েছে মারাত্মক পার্শপ্রতিক্রিয়া। যা সেবনে আপনাকে পুরুষত্বহীন ও করে ফেলতে পারে।

তাছাড়া ও আপনার গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার, কিডনি এবং হার্ট সহ বিভিন্ন অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে বা চিরতরে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এবং আপনি স্টোক করে মারাও যেতে পারেন। তাই এইসব ঔষধ সেবন থেকে বিরত থাকুন

পাওয়ার 30 খাওয়ার নিয়ম

সেবন বিধি : ১ – ২ টি ক্যাপসুল দৈনিক উষ্ণ দুধ সহ অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। আলো থেকে দুরে, ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে এবং শিশুদের নাগালের বাহিরে রাখুন।

পাওয়ার ৩০ টেবলেট মূলত সহবাসের ১-২ ঘন্টা পূর্বে দুধ বা পানি দিয়ে খেতে হয়।

এই ধরনের টেবলেট সর্বদা এড়িয়ে চলা উচিত। কেননন এই ধরনের টেবলেট এ রয়েছে মারাত্মক এবং খুব জঠিল পার্শপ্রতিক্রিয়া। আপনার যদি যৌন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী তারপর ঔষধ সেবন করুন। এইভাবে টেবলেট সেবন করা থেকে বিরত থাকুন।

পাওয়ার ৩০ ট্যাবলেট

আপনার যদি যৌন দুর্বলা থেকে থাকে তাহলে আপনি কোনো ধরনের যৌন উত্তেজক টেবলেট না খেয়ে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী টেবলেট খান। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো আপনি যদি আপনার খাওয়া দাওয়া চলাফিরাতে পরিবর্তন করে ফেলেন তাহলে আশাকরি আপনার দ্রুত বীর্যপাত বা যৌনরোগ অনেকটা কমে যাবে পাশাপাশি আপনি দির্ঘক্ষণ মিলন করতে পারবেন।

 যেমন আপনি রাতে বেশি করে ঘুমাবেন। পুষ্টিকর খাবার পরিমাণ বাড়িয়ে দিবে। প্রতিদিন কালোজিরা, মধু খেতে পারেন। আবার আপনি প্রতিদিন ঘুমানোর আগে রাতে একটি কাচাঁ হাসের ডিম গরম দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। আশাকরি এইভাবে ২-৩ মাস খেলে আপনার পরিবর্তন আপনিই লক্ষ করবেন। আর আপনি খারাপ অভ্যাস বাদ দিবেন। আর বীর্যপাত কমিয়ে দিবেন। আশাকরি আপনি টেবলেট ছাড়াই আপনার সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম হবে।  ধন্যবাদ।

 আরো পরুনঃ অপু বিশ্বাসের মোবাইল নাম্বার

আরো পরুনঃ লম্বা হওয়ার উপায়: মাত্র ৭ দিনে লম্বা হবেন

পাওয়ার ৩০ এর দাম

আসলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এই ধরনের ভায়াগ্রা ঔষধ সেবন করা মারাত্মক ক্ষতিকর। এই ধরনের টেবলেট দির্ঘদিন সেবনে আপনার শরিরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন লিভার, কিডনি, হার্ট, সহ শরিরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসমূহের বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। বা এই ধরনের যৌনউত্তেজক টেবলেট, ঔষধ সেবন আপনার মিত্যুর কারণ হতে পারে। আপনি যৌনমিলন সময় বৃদ্ধি করার জন্য নিয়মি আদা, রসুন, দারচিনি, লবঙ্গ, মধু, কালোজিরা দুধ ডিম, হাসের ডিম, প্রোটিন, আমিষ ক্যালসিয়াম জাতীয় খাদ্য বেশি করে খান দেখবেন আপনার সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

আপনি যদি ঔষধ খেয়ে নিয়মিত যৌনমিলন করেন তবে ঠিকিই আপনি বেশিক্ষণ মিলন করতে পারবেন তবে কিছুদিন ঔষধ সেবন করার পর দেখবেন আপনি ঔষধ ছাড়া আর যৌনমিলন করতে পারবেন না। তাই আগে থেকেই সাবধান হয়ে যান। আর তাছাড়াও দির্ঘদিন যৌনমিলন করলে এই ধরনের ঔষধ সেবন করে একসময় দেখবেন আপনার স্বাভাবিক যৌন ক্ষমতাও ক্ষমে যাবে। আপনার শরিরের বিভিন্ন জঠিল রোগের সৃষ্টি হবে। 

পাওয়ার ৩০ প্রতিটি টেবলেট এর মূল ৩০ থেকে ৫০ টাকা হয়ে থাকে। সহবাসের ১-২ ঘন্টা পূর্বে দুধ বা পানি দিয়ে এই টেবলেট সেবন করতে হয়। তবে এই ধরনের ঔষধ সেবন করার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। 

সাসটেন ৩০ এর কাজ কি

সাসটেন ৩০০ এম জি ট্যাবলেট এস আর (Susten 300 MG Tablet SR) একটি ওষুধ যা হরমোন প্রতিস্থাপন থেরাপিতে ব্যবহৃত হয়। এর মানে হল যে এটি মৌখিকভাবে প্রোজেসেরোন উৎপাদন না করে নারীদের দেহে পরিচালিত হয়। এটি মেনোপজ এর লক্ষণগুলি এবং গর্ভাশয়ের ক্যান্সারের ঝুঁকিকে হ্রাস করে । এটি মহিলাদের মধ্যে মাসিক রোগ সংশোধন করে এবং গর্ভনিরোধক হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। সাসটেন ৩০০ এম জি ট্যাবলেট এস আর (Susten 300 MG Tablet SR), প্রোজেসিনস নামক ওষুধের একটি গোষ্ঠীর অন্তর্গত, এন্ডোমেট্রিকিয়ামের কিছু পরিবর্তন হ্রাস করে এবং গর্ভাবস্থায় এস্ট্রোজেনের স্তর হ্রাস করার কাজ করে ।

আরো পড়ুনঃ আয়ান নামের অর্থ কি । Ayan namer ortho ki

আরো পড়ুনঃ  অথৈ নামের অর্থ কি ? Othoi namer ortho ki

পাওয়ার প্লাস ট্যাবলেট

যৌন উত্তেজক ঔষধের কাঁচামাল চোরাপথে আসা এটাই প্রমাণ করে যে বাংলাদেশে এ ধরণের ঔষধের ব্যাপক চাহিদা আছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল ফার্মেসি ও ফার্মাকোলজি বিভাগের অধ্যাপক মুনীরউদ্দিন আহমদ বলেন, যৌন উত্তেজক ঔষধের কাঁচামাল এখন নানাপথে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে।

অধ্যাপক আহমদ বলেন, "এটার ডিমান্ড প্রচুর বাংলাদেশে। যেসব ঔষধের চাহিদা বেশি থাকে, সেটা নকল এবং ভেজাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এবং বিদেশ থেকে

অধ্যাপক আহমদ বলেন, "এটার ডিমান্ড প্রচুর বাংলাদেশে। যেসব ঔষধের চাহিদা বেশি থাকে, সেটা নকল এবং ভেজাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এবং বিদেশ থেকে চোরাপথে কাঁচামাল এনে এখানে উৎপাদনের ব্যবস্থা করা হয়। "

বিশ্বখ্যাত ঔষধ কোম্পানি ফাইজার ভায়াগ্রা আবিষ্কার করেছে। এটা তাদের ব্র্যান্ড নাম। এই ঔষধের জেনেরিক নাম সিলডেনাফিল।

প্রথম যখন এটি উদ্ভাবন করা হয় তখন এনিয়ে বেশ শঙ্কা ছিল।

অধ্যাপক আহমদ বলেন, যারা ইরেকটাইল ডিসফাংশনে ভুগছেন বা যা লিঙ্গোত্থান ঘটেনা তাদের জন্য সীমিত আকারে চিকিৎসকের পরামর্শে এটি সেবনের অনুমোদন দেয়া হয়। এ ঔষধ নিয়ে বেশ কড়াকড়ি আছে।

একসময় বাংলাদেশে ভায়াগ্রা সমগোত্রীয় ঔষধ নিষিদ্ধ থাকলেও কয়েক বছর আগে সরকার কিছু কোম্পানিকে এসব ঔষধ তৈরির অনুমোদন দিয়েছে।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা বিবিসি বাংলাকে বলেন, "বাংলাদেশে অসংখ্য রোগী আছেন, যারা ইরেকটাইল ডিসফাংশনে ভুগছে, তাদের কথা চিন্তা করে এই অনুমতি দেয়া হয়।"

Frodex কি কাজ করে

ফ্রোডেক্স ঔষধ- যৌন দুর্বলতা, মানসিক দুর্বলতা, হৃদ দুর্বলতা, লিভারের দুর্বলতা ও কিডনীর দুর্বলতায় অধিক ফলপ্রসূ। ইহা বাত ও সন্ধি ব্যথায় কার্যকরী। যৌন অঙ্গাদিকে প্রয়োজনীয় উপাদান সরবরাহ করে শক্তিশালী ও সক্রিয় করে তোলে।

প্রত্যহ জীবনে আমরা সবাই কম বেশি রোগ-ব্যাধির চিকিৎসার সাথে পরিচিত।  আসুন আমরা জেনে নেই ওষুধ খাওয়ার সঠিক নিয়ম।  কারণ সঠিক নিয়মে ওষুধ খেলে দ্রুত আরোগ্য লাভ করা যায়।

শুরুতে ওষুধ খাওয়ার আগে ভাল করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেওয়া উচিত, জীবাণুমুক্ত করার জন্য।  রোগী হাতে ওষুধ খাওয়ার অক্ষম হলে, সেক্ষেত্রে সহযোগীকে ভাল করে হাত ধৌত করে নিতে হবে।  কারণ আমাদের শরীরের প্রায় সকল রোগই ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক, প্যারাসাইট ইত্যাদির জন্য হয়ে থাকে।  আর হাত পরিস্কার করে না, ওষুধ খেলে ওই জীবানু আরো বেশি করে শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

এবার দেখুন আপনার চিকিৎসক প্রেসক্রিপশনে আপনাকে যে ওষুধ লিখেছেন সেটার সাথে দোকানদারের দেওয়া ঔষুধের সাথে মিল আছে কিনা? মিল না থাকলে সে ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।  মনে রাখা ভাল ভুল ওষুধ মৃত্যু ঢেকে আনতে পারে।

এখন দেখুন ওষুধের মেয়াদ আছে কিনা? ঔষুধের গায়ের মোড়কে মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার তারিখ দেওয়া থাকে।  মেয়াদবিহীন ওষুধ বিষক্রিয়া তৈরি করতে পারে।